চিৎকার কর মেয়ে যতদুর শোনা যায় তোর রক্তাক্ত বিবর্ণ বিবস্ত্র শরীরে ধর্ষনের চিহ্ন দেখা যায়। লেলিহান হিংস্র কামুক পুরুষতন্ত্রের বর্বর আক্রমণ ধর্ষক, সেই পুরুষ কি জানে নারী হতেই তাদের জনম। উদভ্রান্ত চোঁখ, ঢাকা মুখ, চুল এলোমেলো যন্ত্রনায় কাতর, দিকভ্রান্ত, তুই নিজেকে-ই মেরে ফেল। মোমবাতী হাতে চল এক সাথে চলেভাষন মিছিলে মাঠেঘাটে জ্বোরে মাইক বাজে, গান বাজে তবু ধর্ষনচলে প্রতিরাতে। নেইযে কোন প্রতিবাদ আছো চেয়ে আজ পুরুষের মুখপানে তাঁরা বুঝি দিবে নিরাপত্যা আশ্রয়,ভালোবাসা বিশ্বাসের প্রতিদানে। হায় রে বোকা মেয়ে বলিহারি তোদের অফুরন্ত ভালোবাসা মুক্তমালা বানরে কি চিনিবে? একি তোদের অকল্পনীয় আশা। জেগে ওঠো মেয়ে এই সংসারে নিজেকে প্রতিহত কর নিজ পায়ে দাড়িঁয়ে অনধীন হয়ে নিজেকেইতুলে ধর। “মা” তুই শক্তি, তুই জননী, তোর আছে অসংখ্য রুপ তোরচেয়ে অধিক শক্তি আর কার আছে তুই যে অপরুপ। জন্মমুহূর্তের জীবন যুদ্ধে ত...
Exploring history and culture.