হরপ্পা গবেষণার চার ধরণের রাজনৈতিক ও আদর্শগত সমস্যা দেখা যায়। প্রথমটা শুরু হয়েছিল ১৯২৪ সালে হরপ্পা সভ্যতার আবিষ্কারের পরে পরেই, তার ভাষা নিয়ে। এস কে চ্যাটার্জীর মতে হরপ্পার ভাষা ছিল দ্রাবিড় জাতীয় আর সেই তত্ত্ব তামিলনাডু ও দক্ষিণ ভারতের দ্রাবিড় পন্থীদের মধ্যে এত বেশী গৃহীত হয়েছিল যে এর বিরোধিতা করাও এখনো পাপ বলে মনে করা হয়। এই ধারণার বজ্রমুষ্টি এখনও আলগা হয় নি, অন্তত তামিলনাড়ুতে। চেন্নাই-এর রোজা মুথাইয়া রিসার্চ লাইব্রেরীতে প্রকাশিত “Dravidian proof of the Indus script via the Rig Veda : A Case Study” গবেষণাপত্রটিতে আই মহাদেবন বলেছেন যে হরপ্পার লিপি প্রাচীন দ্রাবিড় লিপির একটি আদি রূপ বলাটাই সঠিক। হিন্দু পত্রিকার ১৫ নভেম্বর, ২০১৪ সালে বলা হয়েছে – “সিন্ধু সভ্যতা ভেঙ্গে পড়ার পর... এই সভ্যতার কিছু জনসংখ্যা দক্ষিণ ভারতের দিকে চলে যায় এবং ‘সিন্ধু দ্রাবিড় দক্ষিণের দ্রাবিড় ভাষাগুলিকে প্রভাবিত করে’। এই মাইগ্রেশনের শুরুর দিকের কিছু চিহ্ন ‘পুরোনো তামিল’ ভাষাতে পাওয়া যায়।” মহাদেবনের মতে গবেষণা প্রাপ্ত ফল বলছে যে “সিন্ধু সভ্যতার উত্তরপুরুষেরা ইন্দো-আর্য ভাষাকে গ্রহ...
Exploring history and culture.