Skip to main content

Posts

Showing posts from April, 2019

হরপ্পা সভ্যতার বিশাল এক সমাধিস্থলের খোঁজ

হরপ্পা সভ্যতার সময়কার বিশাল এক চারকোণা সমাধিস্থলের খোঁজ মিলেছে। গুজরাটের খাটিয়া নামের এক ছোট্টগ্রামে দুই মাস খননকাজ চালিয়ে কচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয় এবং কেরালা বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ ভূতাত্ত্বিক দল সমাধিস্থল থেকে এক ব্যক্তির কঙ্কাল আবিষ্কার করেছে। প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষায় ভূতাত্ত্বিকরা জানিয়েছেন, কঙ্কালটির বয়স আনুমানিক ৫ হাজার বছর! ধারণা করা হচ্ছে, হরপ্পা সভ্যতার একেবারে আদি সময়েই ওই সমাধিক্ষেত্রটি তৈরি হয়েছিল। ওই বিশাল এলাকায় ২৫০টি সমাধি রয়েছে যার প্রত্যেকটিতেই মৃতদেহগুলো মাথা পূর্বদিকে এবং পা পশ্চিম দিকে শোয়ানো রয়েছে। সবচেয়ে বড় সমাধির দৈর্ঘ্য ২২ ফুটেরও বেশি এবং সবচেয়ে ছোট সমাধিটি চার ফুটের। এগুলোর সঙ্গে মাটির পাত্র, পাথর, ঝিনুক, শাঁখ দিয়ে তৈরি গয়না পাওয়া গেছে। Source: kholakagojbd.com

হরপ্পা সভ্যতার গবেষণা ও কিছু রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি - দিলীপ চক্রবর্তী

হরপ্পা গবেষণার চার ধরণের রাজনৈতিক ও আদর্শগত সমস্যা দেখা যায়। প্রথমটা শুরু হয়েছিল ১৯২৪ সালে হরপ্পা সভ্যতার আবিষ্কারের পরে পরেই, তার ভাষা নিয়ে। এস কে চ্যাটার্জীর মতে হরপ্পার ভাষা ছিল দ্রাবিড় জাতীয় আর সেই তত্ত্ব তামিলনাডু ও দক্ষিণ ভারতের দ্রাবিড় পন্থীদের মধ্যে এত বেশী গৃহীত হয়েছিল যে এর বিরোধিতা করাও এখনো পাপ বলে মনে করা হয়। এই ধারণার বজ্রমুষ্টি এখনও আলগা হয় নি, অন্তত তামিলনাড়ুতে। চেন্নাই-এর রোজা মুথাইয়া রিসার্চ লাইব্রেরীতে প্রকাশিত “Dravidian proof of the Indus script via the Rig Veda : A Case Study” গবেষণাপত্রটিতে আই মহাদেবন বলেছেন যে হরপ্পার লিপি প্রাচীন দ্রাবিড় লিপির একটি আদি রূপ বলাটাই সঠিক। হিন্দু পত্রিকার ১৫ নভেম্বর, ২০১৪ সালে বলা হয়েছে –   “সিন্ধু সভ্যতা ভেঙ্গে পড়ার পর... এই সভ্যতার কিছু জনসংখ্যা দক্ষিণ ভারতের দিকে চলে যায় এবং ‘সিন্ধু দ্রাবিড় দক্ষিণের দ্রাবিড় ভাষাগুলিকে প্রভাবিত করে’। এই মাইগ্রেশনের শুরুর দিকের কিছু  চিহ্ন ‘পুরোনো তামিল’ ভাষাতে পাওয়া যায়।” মহাদেবনের মতে গবেষণা প্রাপ্ত ফল বলছে যে “সিন্ধু সভ্যতার উত্তরপুরুষেরা ইন্দো-আর্য ভাষাকে গ্রহ...