সীমাহীন প্রতিভা,মানুষের জন্য অনন্ত ভালবাসা,ও বিস্ময়কর পরিশ্রম করার ক্ষমতা – একজীবনে মানুষের এর থেকে বেশী আর কিই বা চাওয়ার থাকতে পারে! ডাঃ বিধান চন্দ্র রায় হলেন মনুষ্য অভীষ্ট এই ত্রিবেণী ধারার যথার্থ সঙ্গমস্থল।
১৮৮২ সালের ১লা জুলাই পাটনার বাঁকিপুরে জন্মগ্রহণ করেন ছয় ভাইবোনের মধ্যে কনিষ্ঠতম বিধান রায়, ঠাকুমার আদরের ‘ভজন’।আদতে হতে চেয়েছিলেন ইঞ্জিনিয়ার,কিন্তু হয়ে গেলেন ডাক্তার।
একসময়ে কোলকাতার পার্ট টাইম এই ট্যাক্সী ড্রাইভারটির,চিকিৎসক হিসেবে অবিশ্বাস্য প্রতিভার খ্যাতি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশর সীমানা পেরিয়ে বার্মা থেকে বালুচিস্তান অবধি প্রায় সমগ্র এশিয়া মহাদেশে ছড়িয়ে পড়েছিল।নিজেকে প্রায় কিংবদন্তী করে তুলেছিলেন তিনি চিকিৎসা বিদ্যায়।
শুধু তো আর চিকিৎসক নয়, প্রশাসক হিসেবেও ছিলেন অতুলনীয়।১৪ বছরের মুখ্যমন্ত্রীত্বে বাংলার যে উন্নয়ন করেছিলেন,তা বিচারে,তিনি যথার্থই ‘পশ্চিমবঙ্গের রূপকার’। দুর্গাপুর ইস্পাত নগরী থেকে সল্টলেক,কল্যাণী থেকে দীঘা,এসবই তাঁর দূরদর্শী পরিকল্পনার সার্থক রূপায়ণ।কলকাতা বিশ্ব বিদ্যালয়ের এই উপাধক্ষ্যের প্রচেষ্টাতেই রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়,নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন গড়ে ওঠে।১৯৬২ তে নিজের ৮০তম জন্মদিনে এই মহাপ্রাণ শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।এ প্রসঙ্গে দেশবন্ধুর স্ত্রী বাসন্তী দেবীর কথাটি স্মরণীয়,’ বিধান পুণ্যাত্মা, তাই জন্মদিনেই চলে গেল।’ ভগবান বুদ্ধও তাঁর জন্মদিনে সমাধি লাভ করেছিলেন।
সুত্র: সববাংলায়
১৮৮২ সালের ১লা জুলাই পাটনার বাঁকিপুরে জন্মগ্রহণ করেন ছয় ভাইবোনের মধ্যে কনিষ্ঠতম বিধান রায়, ঠাকুমার আদরের ‘ভজন’।আদতে হতে চেয়েছিলেন ইঞ্জিনিয়ার,কিন্তু হয়ে গেলেন ডাক্তার।
একসময়ে কোলকাতার পার্ট টাইম এই ট্যাক্সী ড্রাইভারটির,চিকিৎসক হিসেবে অবিশ্বাস্য প্রতিভার খ্যাতি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশর সীমানা পেরিয়ে বার্মা থেকে বালুচিস্তান অবধি প্রায় সমগ্র এশিয়া মহাদেশে ছড়িয়ে পড়েছিল।নিজেকে প্রায় কিংবদন্তী করে তুলেছিলেন তিনি চিকিৎসা বিদ্যায়।
শুধু তো আর চিকিৎসক নয়, প্রশাসক হিসেবেও ছিলেন অতুলনীয়।১৪ বছরের মুখ্যমন্ত্রীত্বে বাংলার যে উন্নয়ন করেছিলেন,তা বিচারে,তিনি যথার্থই ‘পশ্চিমবঙ্গের রূপকার’। দুর্গাপুর ইস্পাত নগরী থেকে সল্টলেক,কল্যাণী থেকে দীঘা,এসবই তাঁর দূরদর্শী পরিকল্পনার সার্থক রূপায়ণ।কলকাতা বিশ্ব বিদ্যালয়ের এই উপাধক্ষ্যের প্রচেষ্টাতেই রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়,নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন গড়ে ওঠে।১৯৬২ তে নিজের ৮০তম জন্মদিনে এই মহাপ্রাণ শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।এ প্রসঙ্গে দেশবন্ধুর স্ত্রী বাসন্তী দেবীর কথাটি স্মরণীয়,’ বিধান পুণ্যাত্মা, তাই জন্মদিনেই চলে গেল।’ ভগবান বুদ্ধও তাঁর জন্মদিনে সমাধি লাভ করেছিলেন।
সুত্র: সববাংলায়
Comments
Post a Comment