Skip to main content

আধুনিক ভারতের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লেখক ও তাদের গ্রন্থসমূহ



স্বামী বিবেকানন্দ : বর্তমান ভারত,  প্রাচ্য প্রাশ্চাত্য, ভাবার কথা, কর্মযোগ, রাজযোগ, পরিব্রাজক

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর : বর্ণপরিচয়, শকুন্তলা, সীতার বনবাস, ভ্রান্তিবিলাস, বোধদয়, কথামালা, বেতাল পঞ্চবিংশতি, উপক্রমণিকা, বাংলার ইতিহাস, ব্যাকরণ কৌমুদী

রমেশচন্দ্র দত্ত : রাজপুত জীবনসন্ধ্যা, বঙ্গ বিজেতা, মাধবীকঙ্কন, মহারাষ্ট্রের জীবনপ্রভাত, ইকোনোমিক হিস্ট্রি অফ ইন্ডিয়া, ইন্ডিয়া ইন দা ভিক্টোরিয়ান এজ 

কেশবচন্দ্র সেন : নব সংহিতা, জীবনবেদ

অরবিন্দ ঘোষ : সাবিত্রী, ভবানী মন্দির, মাদার ইন্ডিয়া, লাইফ ডিভাইন, এসেস অফ গীতা, নিউ ল্যাম ্প ফর ওল্ড 

দাদাভাই নৌরোজি : প্ভার্টি অ্যান্ড আনব্রিটি রুল ইন ইন্ডিয়া
গোপালকৃষ্ণ গোখলে : ইন্ডিয়া আন্ডার দা ব্রিটিশ
সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জি : এ নেশনস ইন মেকিং
বিপিনচন্দ্র পাল : সোল অফ ইন্ডিয়া, স্বদেশী ও স্বরাজ
দীনেশ ওয়াচা : সেল ফ্রম দা স্যান্ড অফ বোম্বে
ফিরোজ শাহ মেহতা : অরিজিন অফ দ্য মডারেট মুভমেন্ট
উমেশচন্দ্র ব্যানার্জি : introduction to the indian politics

লালা লাজপৎ রাই : আনহ্যাপি ইন্ডিয়া, কল টু ইয়ং ইন্ডিয়া, ইংল্যান্ড ডেবট টু ইন্ডিয়া

উইলিয়াম কেরি : কথোপকথন, ইতিহাসমালা

জহরলাল নেহেরু : এন অটোবায়োগ্রাফি, ডিসকভারি অফ ইন্ডিয়া, ভারত কোন পথে, সোভিয়েত রাশিয়া, গ্লিমসেস অফ ওয়ার্ল্ড হিস্ট্রি, লেটার্স ফ্রম এ ফাদার টু হিস ডটার 

মহাত্মা গান্ধী : হিন্দ স্বরাজ, মাই এক্সপেরিমেন্ট উইথ ট্রুথ, কনকোয়েস্ট অফ সেল্ফ 
রজনীপান দত্ত : ইন্ডিয়া টুডে
অমৃতডাঙ্গে : গান্ধী বনাম লেনিন
দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার : ঠাকুরমার ঝুলি
দয়ানন্দ সরস্বতী : সত্যার্থ প্রকাশ, বেধভাষ্য,  গৌ করুণানিধি

মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার: রাজাবলী
জেমস মিল : হিস্ট্রি অব ব্রিটিশ ইন্ডিয়া
এলফিনস্টোন : দা হিস্ট্রি অফ ইন্ডিয়া
শিবনাথ শাস্ত্রী : রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ
মণিকুনতলা সেন : সেদিনের কথা
নারায়ণ সান্যাল : আমি নেতাজিকে দেখেছি
আশালতা সরকার : আমি সূর্যসেনের শিষ্যা
সুফিয়া কামাল : একাত্তরের ডায়েরী

জ্যোতিবা ফুলে : গোলামগিরি, ধর্ম তৃতীয় রত্ন, ব্রাহ্মণাচে কসাব, লাইফ অফ শিবাজী, ঈশ্বর

সতীনাথ ভাদুড়ী : জাগরী
অ্যাডাম স্মিথ : ওয়েলথ অফ নেশনস 
বিজন ভট্টাচার্য : নবান্ন
মান্না দে : জীবনের জলসাঘর
কাজী নজরুল ইসলাম : অগ্নিবীণা
শচীন্দ্রনাথ সান্যাল : বন্দী জীবন
অক্ষয় কুমার মৈত্র : ফিরিঙ্গি বণিক
সখারাম গণেশ  : দেশের কথা
শশীপদ  ব্যানার্জি : ভারত শ্রমজীবী
লেলিন : সাম্রাজ্যবাদ পুঁজিবাদের সর্বোচ্চস্তর

ডক্টর রাজেন্দ্র প্রসাদ : ডিভাইডেড ইন্ডিয়া
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় : চিহ্ন
আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু : অব্যক্ত
মানবেন্দ্রনাথ রায় : ইন্ডিয়া ইন ট্রাঞ্জেশন, হওয়াট ডু উই ওয়ান্ট 
প্রফুল্লচন্দ্র রায় : হিস্ট্রি অফ হিন্দু কেমিস্ট
শিশির কুমার বসু : মহানিষ্ক্রমণ
ভিপি মেনন : পার্টিশন অফ ইন্ডিয়া
ভ্যালেন্টাইন চিরল : অশান্ত ভারত বা ইন্ডিয়ান আনরেস্ট






Comments

Popular posts from this blog

আদি সমাজতন্ত্র বাদী বা কাল্পনিক সমাজতন্ত্র লেখক- সুমন্ত ঘোষ

সমাজতন্ত্রবাদ একটি বিশেষ অর্থনৈতিক মতবাদ শিল্প বিপ্লবের প্রসারের সাথে সাথে বিভিন্ন দেশে কয়েকজন খ্যাতনামা সমাজতান্ত্রিক এর আবির্ভাব হয় । এই সমস্ত সমাজতান্ত্রিক কল্পনা করেছিলেন এমন এক সমাজ ব্যবস্থার যেখানে সকলেই নিজ নিজ যোগ্যতা অনুসারে কাজ করবে এবং সকলের শ্রম থেকে পাওয়া আয় সকলের মধ্যে ন্যায্যভাবে বন্টন করা হবে। মূলত এই মতবাদ প্রচলিত গণতন্ত্রবাদের মূলে কুঠারাঘাত করে যৌথ বা সামাজিক নিয়ন্ত্রণ এর ভিত্তিতে নতুন অর্থনৈতিক ব্যবস্থার পথ নির্দেশ করে সেটাই সমাজতন্ত্রবাদ । সমাজতন্ত্রবাদীদের মধ্যে তত্ত্বগত মতভেদ আছে। মাক্স পূর্ববর্তী সমাজতন্ত্রবাদীদের আদি সমাজতন্ত্র বাদী বলা হয়। যাদের utopian বা অবাস্তব আদর্শবাদী বলে আখ্যায়িত করেছেন। এই আদি সমাজতন্ত্রবাদীদের মধ্যে একজন ছিলেন ইংল্যান্ডের রবার্ট ওয়েন। প্রথম জীবনে তিনি ছিলেন ম্যানচেস্টারের একটি কাপড়ের কলের ম্যানেজার। ম্যানেজার হিসেবে তিনি যথেষ্ট দক্ষতার পরিচয় দেন। কিন্তু factory প্রথার যাবতীয় কুফল দেখে তিনি শ্রমিকশ্রেণীর উন্নতি সাধনে তার জীবনের আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করেন। নিউ ল্যানার্কে একটি আদর্শ শিল্পনগর স্থাপন করে শ্রমিক সাধারণের সর্বপ্রক...

কিছু গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাসে শর্ট প্রশ্ন

১   ) হিট্রো - গ্রাফি   কথার   অর্থ   কি                                                                         উত্তরঃইতিহাস   চর্চা ২ )  ইতিহাসের   জনক কাকে বলে                                                                        উত্তরঃহেরোডোটাস ...

ইউরোপের বৈজ্ঞানিক বিপ্লব কতটা 'বৈপ্লবিক' ছিল? লেখক: সুমন্ত ঘোষ

ইউরোপের বৈজ্ঞানিক বিপ্লব যে কত দূর পর্যন্ত বৈজ্ঞানিক হয়ে উঠেছিল তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। মূলত এই সময় মানুষের সমালোচনামূলক চিন্তা-ভাবনা ও অনুসন্ধিতসা সত্বেও বিজ্ঞানচেতনা যে সবক্ষেত্রে উন্নয়ন ঘটাতে পেরেছিল তা বলতে একটু দ্বিধা বোধ হয়। কারণ এইসময় বৈজ্ঞানিকগন জগৎ ও বিশ্বভ্রম্মান্ড নিয়ে আলোচনা করলেও তারা সেগুলির যুক্তি পূর্ণ ব্যাখ্যা দিতে অনেক সময় অক্ষম হতেন। তবে উল্লেখ করা দরকার গ্যালিলিও, কোরারনিকাস- এ সম্বন্ধে কিছু যুক্তি পূর্ণ ব্যাখ্যা দিতে অবশ্যই সক্ষম হয়েছিলেন।  বৈজ্ঞানিক বিপ্লব 'বৈপ্লবিক' পর্যায়ে রূপান্তরের ক্ষেত্রে আমরা আরেকটা বাধা লক্ষ্য করতে পারি, সেটা হলো বৈজ্ঞানিকগণের অনেকাংশই জ্যোতিষশাস্ত্রের ওপর গুরুত্বারোপ করত। তারা মনে করত জ্যোতিষশাস্ত্র এবং জ্যোতির্বিজ্ঞান ছিল প্রায় সমর্থক। মূলত এই ধারণাই বৈজ্ঞানিক বিপ্লবকে বৈপ্লবিক ধারায় রূপান্তরের পরিপন্থী ছিল। তবে এক্ষেত্রে আমরা একজন ব্যতিক্রমী মনীষীকেউ দেখতে পারি যিনি তার আবহাওয়া সংক্রান্ত তত্ত্ব দ্বারা এই ভ্রান্ত জ্ঞান অর্থাৎ জ্যোতিষশাস্ত্রের অসারতার দিকে আঙ্গুল নির্দেশ করেছিলেন। ইনি আর কেউ নন, ইনি হলেন রেনেসাঁ...