Skip to main content

লেখা পাঠান

"ইতিহাস: একটি সম্পূর্ণ ব্যাখ্যা" নামক ব্লগ পত্রিকার গতি বৃদ্ধির জন্য লেখা নেওয়া শুরু হয়ে গেছে। প্রতি ৬ মাস অন্তর অন্তর নতুন লেখা যোগ করা হবে। আগামী ১ জানুয়ারি ২০১৯ থেকে নিয়মিতভাবে এই ব্লগ পত্রিকার যাত্রা শুরু হবে। তাই দ্রুত লেখা পাঠান। আমাদের পত্রিকার ওয়েবসাইট: itihasoitihasik.blogspot.in


লেখা পাঠানোর এবং লেখা প্রকাশ-সংক্রান্ত কয়েকটি নিয়ম:

১) UNICODE  ফন্টে লিখে সেটা  word  ( .docx  )  ফাইল হিসেবে পাঠাতে হবে বা লেখাটি ইমেলে পেস্ট বা কম্পোজ করেও পাঠাতে পারেন। দয়া করে পিডিএফ বা ইমেজ ফাইলের মাধ্যমে লেখা পাঠাবেন না। লেখা পাঠান এই ঠিকানায় :- itihasoitihasik@gmail.com

২)  লেখা, ছবি অপ্রকাশিত ও মৌলিক হওয়া চাই। ইন্টারনেটে প্রকাশিত লেখা পাঠাবেন না।

৩) কপিরাইট লঙ্ঘন করে কোনও লেখা পাঠাবেন না। কোনও লেখার কপিরাইট সংক্রান্ত দায়িত্ব "ইতিহাস: একটি সম্পূর্ণ ব্যাখ্যা" নেবে না।

৪) সবাই লেখা পাঠাতে পারেন, তবে মনোনয়নের ব্যাপারে সম্পাদকমণ্ডলীর সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।

৫) লেখা পাঠানোর ৩মাসের মধ্যে উত্তর না পেলে লেখাটি মনোনীত হয়নি ধরে নিতে পারেন।

৬) লেখকের এবং মন্তব্যকারীর লেখায় অথবা প্রোফাইলে পরিষ্কারভাবে লাইসেন্স প্রসঙ্গে কোন উল্লেখ না থাকলে স্ব-স্ব লেখার এবং মন্তব্যের সর্বস্বত্ব সম্পূর্ণভাবে সংশ্লিষ্ট লেখক বা মন্তব্যকারী কর্তৃক সংরক্ষিত থাকবে। লেখকের বা মন্তব্যকারীর অনুমতি বা সূত্রোল্লেখ বা কৃতজ্ঞতা স্বীকার ব্যতিরেকে লেখার বা মন্তব্যের আংশিক বা পূর্ণ অংশ কোন ধরনের মিডিয়ায় পুনঃপ্রকাশ করা যাবে না।

৭) প্রকাশিত লেখা ও মন্তব্যের দায় একান্তই সংশ্লিষ্ট লেখক বা মন্তব্যকারীর, "ইতিহাস: একটি সম্পূর্ণ ব্যাখ্যা"-র কর্তৃপক্ষ এজন্য কোনভাবেই দায়ী নন।

৮) লেখার মান বিচারে বানানের শুদ্ধতাও দেখা হবে।   ব্লগ পত্রিকা-এ আমরা আকাদেমি বানান অভিধান ব্যবহার করি।

৯) লেখার মধ্যেই আপনার ই-মেইল ঠিকানা, সাধারণ ডাক-ঠিকানা, ফোন নম্বর দেবেন--তাহলে লেখকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সুবিধা হয়।

১০) লেখা পাঠালে লেখক এই নিয়মগুলি মান্য করছেন বলে গণ্য করা হবে।

আপনাদের সবাইকে অনুরোধ করছি আপনাদের সৃষ্টিশীল রচনা পাঠাতে, এবং সে-জন্য আগাম ধন্যবাদ। কোনো রকম জিজ্ঞাসা বা সাহায্যের জন্য ইমেল করুন এই ঠিকানায়- itihasoitihasik@gmail.com

Comments

  1. আমি আজ পাঁচ বছর ধরে কবিতা লেখা শুরু করেছি কিন্তু আমার কোনো কবিতাই এখনও প্রকাশিত হয়নি ।তাই আমার কবিতা কি প্রকাশ করা সম্ভব ।আমার বয়স 19

    ReplyDelete

Post a Comment

Popular posts from this blog

আদি সমাজতন্ত্র বাদী বা কাল্পনিক সমাজতন্ত্র লেখক- সুমন্ত ঘোষ

সমাজতন্ত্রবাদ একটি বিশেষ অর্থনৈতিক মতবাদ শিল্প বিপ্লবের প্রসারের সাথে সাথে বিভিন্ন দেশে কয়েকজন খ্যাতনামা সমাজতান্ত্রিক এর আবির্ভাব হয় । এই সমস্ত সমাজতান্ত্রিক কল্পনা করেছিলেন এমন এক সমাজ ব্যবস্থার যেখানে সকলেই নিজ নিজ যোগ্যতা অনুসারে কাজ করবে এবং সকলের শ্রম থেকে পাওয়া আয় সকলের মধ্যে ন্যায্যভাবে বন্টন করা হবে। মূলত এই মতবাদ প্রচলিত গণতন্ত্রবাদের মূলে কুঠারাঘাত করে যৌথ বা সামাজিক নিয়ন্ত্রণ এর ভিত্তিতে নতুন অর্থনৈতিক ব্যবস্থার পথ নির্দেশ করে সেটাই সমাজতন্ত্রবাদ । সমাজতন্ত্রবাদীদের মধ্যে তত্ত্বগত মতভেদ আছে। মাক্স পূর্ববর্তী সমাজতন্ত্রবাদীদের আদি সমাজতন্ত্র বাদী বলা হয়। যাদের utopian বা অবাস্তব আদর্শবাদী বলে আখ্যায়িত করেছেন। এই আদি সমাজতন্ত্রবাদীদের মধ্যে একজন ছিলেন ইংল্যান্ডের রবার্ট ওয়েন। প্রথম জীবনে তিনি ছিলেন ম্যানচেস্টারের একটি কাপড়ের কলের ম্যানেজার। ম্যানেজার হিসেবে তিনি যথেষ্ট দক্ষতার পরিচয় দেন। কিন্তু factory প্রথার যাবতীয় কুফল দেখে তিনি শ্রমিকশ্রেণীর উন্নতি সাধনে তার জীবনের আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করেন। নিউ ল্যানার্কে একটি আদর্শ শিল্পনগর স্থাপন করে শ্রমিক সাধারণের সর্বপ্রক...

কিছু গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাসে শর্ট প্রশ্ন

১   ) হিট্রো - গ্রাফি   কথার   অর্থ   কি                                                                         উত্তরঃইতিহাস   চর্চা ২ )  ইতিহাসের   জনক কাকে বলে                                                                        উত্তরঃহেরোডোটাস ...

ইউরোপের বৈজ্ঞানিক বিপ্লব কতটা 'বৈপ্লবিক' ছিল? লেখক: সুমন্ত ঘোষ

ইউরোপের বৈজ্ঞানিক বিপ্লব যে কত দূর পর্যন্ত বৈজ্ঞানিক হয়ে উঠেছিল তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। মূলত এই সময় মানুষের সমালোচনামূলক চিন্তা-ভাবনা ও অনুসন্ধিতসা সত্বেও বিজ্ঞানচেতনা যে সবক্ষেত্রে উন্নয়ন ঘটাতে পেরেছিল তা বলতে একটু দ্বিধা বোধ হয়। কারণ এইসময় বৈজ্ঞানিকগন জগৎ ও বিশ্বভ্রম্মান্ড নিয়ে আলোচনা করলেও তারা সেগুলির যুক্তি পূর্ণ ব্যাখ্যা দিতে অনেক সময় অক্ষম হতেন। তবে উল্লেখ করা দরকার গ্যালিলিও, কোরারনিকাস- এ সম্বন্ধে কিছু যুক্তি পূর্ণ ব্যাখ্যা দিতে অবশ্যই সক্ষম হয়েছিলেন।  বৈজ্ঞানিক বিপ্লব 'বৈপ্লবিক' পর্যায়ে রূপান্তরের ক্ষেত্রে আমরা আরেকটা বাধা লক্ষ্য করতে পারি, সেটা হলো বৈজ্ঞানিকগণের অনেকাংশই জ্যোতিষশাস্ত্রের ওপর গুরুত্বারোপ করত। তারা মনে করত জ্যোতিষশাস্ত্র এবং জ্যোতির্বিজ্ঞান ছিল প্রায় সমর্থক। মূলত এই ধারণাই বৈজ্ঞানিক বিপ্লবকে বৈপ্লবিক ধারায় রূপান্তরের পরিপন্থী ছিল। তবে এক্ষেত্রে আমরা একজন ব্যতিক্রমী মনীষীকেউ দেখতে পারি যিনি তার আবহাওয়া সংক্রান্ত তত্ত্ব দ্বারা এই ভ্রান্ত জ্ঞান অর্থাৎ জ্যোতিষশাস্ত্রের অসারতার দিকে আঙ্গুল নির্দেশ করেছিলেন। ইনি আর কেউ নন, ইনি হলেন রেনেসাঁ...